পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র

পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র
  • Android 5.1 Android
  • Version: 1.4.0
  • Varies with device
Download

Updated to version 1.4.0!


app Name পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র
Version 1.4.0
Developer BoishakhiApps
OS Android 5.1
Updated 2022-07-20
পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 1 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 2 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 3 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 4 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 5 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 6 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 7 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 8 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 9 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 10 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 11 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 12 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 13 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 14 পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র 15

Download পেনশন নিয়ে তথ্যসমগ্র app Android

অবসর গ্রহণের পর একজন সরকারী কর্মচারী তার প্রাপ্ত পেনশন অনুসারে জীবন যাপন করতে থাকেন। তার পরিবার তখনও তার উপরই নির্ভরশীল থাকেন। সামাজিক আর্থিক নিরাপত্তার কারণে পেনশনারের মৃত্যুর পর তার পরিবার যে মাসিক পেনশন পেয়ে থাকেন তা পারিবারিক পেনশন নামে পরিচিত। যে হারে পেনশনার মাসিক পেনশন পেতেন সেই হারে পারিবারিক পেনশন প্রাপ্য হবেন।

একজন চাকুরী জীবি তার চাকুরী জীবন শেষ করার পর মাসিক ভাবে পেনশন গ্রহণ করে থাকে। এটি মূলত একটি সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সর্বনিম্ন ২৫টি বছর সরকারি কাজে সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খলভাবে ব্যয় করলেই কেবল এই পেনশন পাওয়া যায়। একজন সরকারি চাকরিজীবী অপরাধমূলক কাজ বা ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ার পূর্বে স্বেচ্ছায় চাকরি হতে ইস্তফা দিলে মাসিক পেনশন বা আনুতোষিক কোনটিই পাওয়া যায় না। মাসিক পেনশন প্রাপ্য অবস্থায় কোন পেনশনার যদি মারা যায় তবে তার পরিবারও সেই একই হারে স্ত্রী/স্বামী বা তার প্রতিবন্ধী সন্তান আজীবন এই মাসিক পেনশন প্রাপ্য হয়ে থাকেন।

পারিবারিক পেনশন হচ্ছে চাকুরীজীবী চাকরিরত অবস্থায় বা পেনশন প্রাপ্ত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে তার পরিবার যে পেনশন বা তার পেনশন মাসিক ভিত্তিতে পেয়ে থাকেন সেটিই হচ্ছে পারিবারিক পেনশন। বাংলাদেশ সরকার এই পেনশন মূলত চাকরিজীবী বা পেনশনারের অনুপস্থিতিতে তার পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তার জন্য এ ব্যবস্থা রেখেছে। চাকরিকালীন অবস্থায় কোন কর্মচারী মৃত্যুবরণ করলে তার পরিবার আনুতোষিক বা গ্র্যাচুইটি বা এককালীন অর্থ পেয়ে থাকে এবং নির্ধারিত মাসিক পেনশন পেয়ে থাকেন সেটিও পারিবারিক পেনশন হিসাবেই পরিচিত।

পারিবারিক পেনশন বর্তমান সর্বনিম্ন ৩,০০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অতীতে যারা পেনশনে গিয়েছে তাদের মূল বেতন কম থাকায় তাদের পেনশনের পরিমাণও কম তাই সরকার এটির সর্বনিম্ন সিলিং ৩,০০০ টাকা নির্ধারণ করেছে। সাথে ১,৫০০ টাকা চিকিৎসা প্রাপ্য হবেন। তবে দশ বছরের মধ্যে যারা পেনশনে গিয়েছেন তাদের পেনশন পার্থক্য প্রায় অর্ধেক। পে স্কেল জারির আগে পরে কেউ ১০ হাজার টাকা পেনশন পাচ্ছে কেউ ২০ হাজার টাকা। তবে বাংলাদেশ সরকারি পেনশন পুন:স্থাপন করার ফলে পেনশনার বা পারিবারিক পেনশন উপকৃত হচ্ছে। বিধবা পারিবারিক পেনশন পুন:স্থাপন না হওয়ায় বিধবাগণ দুরাবস্থায় পড়ে রয়েছেন।

সরকারি চাকরি শেষে একজন কর্মচারী পেনশন দাবী করে থাকেন। আনুতোষিক বা গ্র্যাচুইটি এবং মাসিক পেনশন নির্ণয় সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারনা থাকা প্রয়োজন। হ্যাঁ আপনার দপ্তরই এসব হিসাব করে দিবে কিন্তু একজন সচেতন চাকরিজীবী হিসেবে প্রত্যেক কর্মচারীর পেনশন ও আনুতোষিক নির্ণয়ের জন্য একটি সুষ্পষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন।

সরকারি চাকরি করি কিন্তু পেনশনের হিসাব আমরা অনেকেই বুঝিনা আজ আমরা সহজ পদ্ধতিতে পেনশনের হিসাবটি জানবো। নিচে একটি উদাহরণের সাহায্যে হিসাবটি বুঝিয়ে দেয়া হলো।

ধরুন, আপনি জনাব মো: মোকছেদ আলী, আপনি ১০ গ্রেডের একজন কর্মচারী আপনার শেষ মুল বেতন অর্থাৎ Basic ২৮,৮১০/= টাকা মাত্র।

সে হিসাবে আপনার লাম্প গ্র্যান্ট হবে: শেষ মূল বেতনে- Basic × ১৮
উদাহরণ, ল্যাম্প গ্র্যান্ট , যা পেনশন / পিআরএল এর শুরুতে এককালীন হিসাবে পাবেন। ২৮,৮১০ x ১৮ = ৫,১৩,১৮০/= টাকা (তবে এটা নির্ভর করে ওই ব্যাক্তির ছুটি পাওনা থাকার উপর। যত মাস ছুটি পাওনা তত মাসের Basic একত্রে পাবেন, তবে সেটা সর্বোচ্চ ১৮ মাসের বেশি নয়।)
গ্র্যাচুইটি: যা পিআরএল শেষ হলে এককালীন পাবেন।
প্রত্যাশিত মূল বেতন অর্থাৎ পিআরএল এ থাকা মূল বেতনের সাথে একটি ইনক্রিমেন্ট যোগ হয়ে যে মূল বেতন (Basic × ৯০%) ÷ ২ = ( )×২৩০
উদাহরনের সাহায্যে পরিস্কার হওয়া যাক: ২৮,৮১০+একটি ইনক্রিমেন্ট অর্থাৎ (৩০,২৬০ x ৯০%) ÷ ২ = ( ) × ২৩০ = ( ) >২৭,২৩৪ ÷ ২ = ১৩,৬১৭×২৩০=৩১,৩১,৯১০/=টাকা
মাসিক পেনশন: (শেষ মূল বেতন Basic x ৯০%)÷২=( )+১৫০০ >উদাহরণ: (৩০,২৬০ × ৯০%) ÷ ২ = ( ) + ১৫০০/-
২৭,২৩০ ÷ ২ = ১৩,৬১৫+১৫০০=১৫,১১৫/=
আপনি প্রতি মাসে চিকিৎসা ভাতাসহ পেনশন পাবেন = ১৫,১১০/= টাকা আর প্রতি বছর দুইটি উৎসব ভাতা মূল বেতন অর্থাৎ ১৩,৬১৫/- হারে, (বেতন বাড়লে বর্ধিত হারে) ও পহেলা বৈশাখে মূল বেতনের ২০% হারে একবার ভাতা পাবেন। প্রতিটি উৎসব ভাতা পাবেন আপনার মাসিক পেনশন এর সমান হারে। আপনার বয়স ৬৫ বছর হলে চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ এর স্থলে প্রতি মাসে ২,৫০০ টাকা হারে পাবেন।

সরকারি কর্মচারীদের পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০ এর অনুচ্ছেদ ৪.০৮ অনুত্তোলিত পেনশন এবং বকেয়া পেনশন প্রদানের পদ্ধতি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। পেনশনার কোনো কারণে এক বৎসর বা তদুর্ধ্ব সময় পেনশনের টাকা উত্তোলন করিতে না পারিলে এবং পরবর্তীতে তাহা উত্তোলন করিতে চাহিলে পেনশন অনুত্তোলিত/বকেয়া থাকিবার কারণ সংবলিত আবেদন প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা/ সংশ্লিষ্ট হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার অফিসে দাখিল করিতে হইবে।
  • 0.0
0.0 (0)
Additional Information:
  • Updated
  • Price$0
  • Installs 1,000+
  • Rated for 12+ years
Good speed and no viruses!

On our site you can easily download All Apps And Games without registration and send SMS!